1. admin@shadhin-desh.com : admin :
বৃহস্পতিবার, ২১ নভেম্বর ২০২৪, ০২:৫০ অপরাহ্ন
সংবাদ শিরোনাম :
চাঁপাইনবাবগঞ্জে শিশু আইন ২০১৩ বাস্তবায়ন শীর্ষক সমন্বয় সভা অনুষ্ঠিত চাঁপাইনবাবগঞ্জে জেলা ও দায়রা জজসহ নবনিযুক্ত দুই বিচারককে আইনজীবী সমিতির সংবর্ধনা শেরপুরে হেলমেট না থাকলে মিলবেনা তেল কার্যক্রমের উদ্বোধন নরসিংদীর মনোহরদীতে উপজেলা পরিষদ নির্বাচনে বিজয়ী হলেন যাঁরা মাদারিপুরে পল্লী বিদ্যুতের ভূতুড়ে বিলে বিপাকে গ্রাহক ফ্রান্স প্রবাসী সালাউদ্দিন প্রাণে মারার হুমকি ও মানহানির কারণে প্রশাসনের হস্তক্ষেপ কামনা চাঁপাইনবাবগঞ্জে বিনামূল্যে আইনি সহায়তা প্রদানে “সচেতনতামূলক” সভা অনুষ্ঠিত নওগাঁয় লিগ্যাল এইডের গণশুনানী অনুষ্ঠিত চাঁপাইনবাবগঞ্জে পুলিশের মাসিক কল্যাণ সভা ও মাসিক অপরাধ সভা অনুষ্ঠিত চাঁপাইনবাবগঞ্জ ক্লিনিক মালিক সমিতির কমিটি গঠন

রাবির অধ্যাপক তাহের হত্যা : আপিলে ২ জনের মৃত্যুদণ্ড বহাল

  • আপডেট সময় : শুক্রবার, ৮ এপ্রিল, ২০২২
  • ১৬০ বার পঠিত

প্রধান বিচারপতি হাসান ফয়েজ সিদ্দিকীর নেতৃত্বে ৬ বিচারপতির বেঞ্চে

ইন্টার পড়ুয়া মেয়ে সাবজেক্ট পাল্টিয়ে আইন নিয়ে পড়ার সিদ্ধান্ত নেয়। তার বাবা হত্যার আসামীদের শাস্তি নিশ্চিত করতে। পড়া শেষের আগে ৭ বছর এবং সে নিজে ৯ বছর লড়ে দীর্ঘ ১৬ বছর পর হত্যাকারীদের বিরুদ্ধে চুড়ান্ত রায় আদায় করতে সক্ষম হয় মেয়েটি।

আদালত প্রতিবেদক : রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ের (রাবি) ভূ-তত্ত্ব ও খনিবিদ্যা বিভাগের অধ্যাপক ড. এস তাহের হত্যা মামলায় ২ আসামির মৃত্যুদণ্ডাদেশ এবং ২ জনের যাবজ্জীবন কারাদণ্ড বহাল রেখেছেন আপিল বিভাগ। গত মঙ্গলবার (৫ এপ্রিল) প্রধান বিচারপতি হাসান ফয়েজ সিদ্দিকীর নেতৃত্বে ৬ বিচারপতির বেঞ্চ এ রায় দেন। রায়ে খালাস চেয়ে আসামিদের আপিল এবং যাবজ্জীবন দণ্ডিত দুই আসামির দণ্ড বৃদ্ধি চেয়ে রাষ্ট্রপক্ষের আপিল খারিজ করে এ রায় দেওয়া হয়। ফাঁসির দণ্ডাদেশ বহাল রাখা দুই আসামি হলেন- একই বিভাগের সহযোগী অধ্যাপক ড. মিয়া মোহাম্মদ মহিউদ্দিন ও নিহত অধ্যাপক ড. তাহেরের বাসার কেয়ারটেকার মো. জাহাঙ্গীর আলম। যাবজ্জীবন কারাদণ্ডাদেশ পাওয়া দুইজন হচ্ছেন- নাজমুল আলম ও আব্দুস সালাম। রায় ঘোষণার সময় আদালতে অধ্যাপক ড. এস তাহেরের স্ত্রী সুলতানা আহমেদ, ছেলে সানজিদ আলভি আহমেদ এবং মেয়ে সুপ্রিম কোর্টের আইনজীবী শেগুফতা তাবাসসুম আহমেদ উপস্থিত ছিলেন। এর আগে ১৬ মার্চ শুনানি শেষে রায়ের জন্য ৫ এপ্রিল দিন রেখেছিলেন আপিল বিভাগ। আদালতে রাষ্ট্রপক্ষে ছিলেন অ্যাটর্নি জেনারেল এ এম আমিন উদ্দিন, ডেপুটি অ্যাটর্নি জেনারেল বিশ্বজিৎ দেবনাথ। সঙ্গে ছিলেন, সহকারি অ্যাটর্নি জেনারেল অবন্তী নুরুল ও মোহাম্মদ সাইফুল আলম। আসামি পক্ষে ছিলেন সিনিয়র অ্যাডভোকেট এসএম শাহজাহান। ২০০৬ সালের ১ ফেব্রæয়ারি রাবির কোয়ার্টারের ম্যানহোল থেকে উদ্ধার করা হয় পদোন্নতি সংক্রান্ত বিষয়ের জের ধরে নৃশংসভাবে হত্যার শিকার অধ্যাপক তাহেরের মরদেহ। ৩ ফেব্রæয়ারি নিহত অধ্যাপক তাহেরের ছেলে সানজিদ আলভি আহমেদ রাজশাহী মহানগরীর মতিহার থানায় অজ্ঞাতপরিচয় আসামি করে একটি হত্যা মামলা দায়ের করেন। ২০০৭ সালের ১৭ মার্চ এ ৬ জনকে অভিযুক্ত করে চার্জশিট দিয়েছিল পুলিশ। এই হত্যা মামলার বিচার শেষে ২০০৮ সালের ২২ মে রাজশাহীর দ্রুত বিচার আদালত ৪ জনকে ফাঁসির আদেশ ও ২ জনকে বেকসুর খালাস দেন। খালাসপ্রাপ্ত চার্জশিটভুক্ত ২ আসামি হলেন- রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয় ছাত্রশিবিরের তৎকালীন সভাপতি মাহবুবুল আলম সালেহী ও আজিমুদ্দিন মুন্সী। ২০০৮ সালে বিচারিক আদালতের রায়ের পর নিয়ম অনুযায়ী ডেথ রেফারেন্স (মৃত্যুদণ্ড নিশ্চিতকরণ) হাইকোর্টে আসে। পাশাপাশি আসামিরা আপিল করেন। শুনানি শেষে ২০১৩ সালের ২১ এপ্রিল রাবির ভূ-তত্ত্ব ও খনিবিদ্যা বিভাগের অধ্যাপক ড. এস তাহের হত্যা মামলায় দুই আসামির ফাঁসির দণ্ডাদেশ বহাল এবং অন্য দুই আসামির দণ্ড কমিয়ে যাবজ্জীবন কারাদণ্ডাদেশ দেন হাইকোর্ট। এরপর আসামিরা আপিল বিভাগে আপিল করেন। পাশাপাশি যাবজ্জীবন দণ্ডিত দুই আসামির দণ্ড বৃদ্ধি চেয়ে আপিল করে রাষ্ট্রপক্ষ।

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

এ জাতীয় আরও খবর

ফেসবুকে আমরা

© All rights reserved © 2022 © Shadhin Desh
Theme Customized By Theme Park BD
error: Content is protected !!